ইসলাম-ই হইলো একমাত্র ধর্ম যাহার কোনো বিকল্প নাই, আমি সাক্ষ দিতাছি যে দাসীদের সাথে যৌন কর্ম করা হালাল বলিয়া গ্রহণ করো এবং বিভিন্ন গুর্থদের সাথে যুদ্ধ করো যাহাদের মধ্যে রূপবতী কিশোরী আছে এবং জয় লাভ করে এদেরকে দাসী করে যৌন কর্ম করো। আসেন ইসলামের নারী ধর্ষন সম্পর্কে একটু জেনে আসি এরা ধর্মের নাম করে কিভাবে নারীদের ধর্ষণ করেছে।
সাফিয়্যা কে ছিলেন
মুহাম্মদ ইবন সা’দ… আফরার মওলা উমর (রা) থেকে বর্ণনা করেন, ইয়াহূদীরা রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর একাধিক সহধর্মিণী দেখে লোকজনকে বলল, “তোমরা এ লোকটির প্রতি লক্ষ্য কর, সে আহারে পরিতৃপ্ত হয় না; আল্লাহর কসম সে নারী ছাড়া কিছু বুঝে না।” সমাজে তাঁর একাধিক সহধর্মিণী থাকায় তারা তার প্রতি বিদ্বেষ প্রকাশ করে এবং তাঁর প্রতি দোষারোপ করে। তাদের মন্তব্য হল, যদি ইনি নবী হতেন, তাহলে নারীদের প্রতি এতো লিপ্সা থাকতো না। এ কুৎসা রটনায় সবচেয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে হুয়াই ইবন আখতার।
এবারে আসুন কয়েকটি হাদিস পড়ি। এই হাদিসগুলো থেকে জানা যায় যে, নবী মুহাম্মদ একই রাতে বা দিনে পর্যায়ক্রমে ১১ জন স্ত্রীর সাথে লাগাতার সেক্স ম্যারাথন চালাতেন। একজন যৌনকাজে তৃপ্ত হলে তার ১১ জনার সাথে যৌন কর্ম করার দরকার হয় না। এ থেকে বোঝা যায়, যৌনকর্মেও নবী পরিতৃপ্ত হতেন না। বর্তমান সময়ের বিখ্যাত পর্নস্টার জনি সিন্সও এই হাদিসগুলো পড়লে লজ্জা পেয়ে যাবে।
সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
৫/ গোসল
পরিচ্ছেদঃ ৫/১২. একাধিকবার বা একাধিক স্ত্রীর সাথে সঙ্গত হবার পর একবার গোসল করা।
২৬৮. আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর স্ত্রীগণের নিকট দিনের বা রাতের কোন এক সময়ে পর্যায়ক্রমে মিলিত হতেন। তাঁরা ছিলেন এগারজন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি আনাস (রাযি.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি কি এত শক্তি রাখতেন? তিনি বললেন, আমরা পরস্পর বলাবলি করতাম যে, তাঁকে ত্রিশজনের শক্তি দেয়া হয়েছে। সা‘ঈদ (রহ.) ক্বাতাদাহ (রহ.) হতে বর্ণনা করেন, আনাস (রাযি.) তাঁদের নিকট হাদীস বর্ণনা প্রসঙ্গে (এগারজনের স্থলে) নয়জন স্ত্রীর কথা বলেছেন। (২৮৪, ৫০৬৮, ৫২১৫ দ্রষ্টব্য) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৬১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৬৬)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)
সুনানে ইবনে মাজাহ
১/ পবিত্রতা ও তার সুন্নাতসমূহ
পরিচ্ছেদঃ ১/১০১. যে ব্যক্তি সকল স্ত্রীর সাথে সহবাস করার পর একবার গোসল করে।
১/৫৮৮। আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সকল স্ত্রীর সাথে সহবাস শেষে একবার গোসল করতেন।
তাখরীজ কুতুবুত সিত্তাহ: বুখারী ২৬৮, ২৮৪, ৫০৬৮, ৫২১৫; মুসলিম ৩০৯, তিরমিযী ১৪০, নাসায়ী ২৬৩-৬৪, ৩১৯৮; আবূ দাঊদ ২১৮, আহমাদ ১১৫৩৫, ১২২২১, ১২২৯০, ১২৫১৪, ১২৫৫৫, ১২৯৪২, ১৩০৯৩, ১৩২৩৬; দারিমী ৭৫৩-৫৪, ইবনু মাজাহ ৫৮৯।
তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবূ দাউদ ২১১-২১৩।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)
সুনান আদ-দারেমী
১. পবিত্রতা অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ ৭১. যিনি একাধিক স্ত্রীর নিকট গমণ করে একবার গোসল করেন
৭৭৭. (অপর সূত্রে) আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একই রাতে পর্যায়ক্রমে স্ত্রীগণের সাথে মিলিত হতেন।
(1) তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আহমাদ ৩/২৫২; আর পূর্ণ তাখরীজের জন্য আগের টীকাটি দেখুন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)
নবী মুহাম্মদের বাহিনীর হাতে একে একে সাফিয়্যার পিতা, চাচা, স্বামী সহ আত্মীয়স্বজনদের অধিকাংশ নিহত হন। মানসিকভাবে সুস্থ একজন নারী নিজের পুরো পরিবার পরিজন হারানোর ভয়াবহ শোক রাতারাতি ভুলে স্বেচ্ছায় নবীর বিছানায় উঠে রঙ্গলীলা আর প্রেমকেলী করতে শুরু করবে, এটি নিতান্তই অবাস্তব একটি ইসলামিক দাবী! মুসলিমদের এই দাবীর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে তাদের মস্তিষ্ক কতটা ভয়াবহ হয়েছে এই সুশিল সমাজের মানুষের জন্য। একটা পরিবারের অনেক গুলো মানুষকে হত্যা করে অবশিষ্ট মানুষদের দাস বানানো নিশ্চই মানবিক দৃষ্টি কোন থেকে এটা সম্ভব না, তবে এটা শুধু নিষ্ঠুরতম ধর্ম ইসলামেই সম্ভব। কামূস দুর্গের পতনের পরে সাফিয়্যা সহ অনেক নারী মুসলিমদের হাতে গনিমতের মাল হিসেবে বন্দী হয়। এদের মধ্যে সাফিয়্যাকে হযরত বিলাল নিয়ে আসার সময় সাফিয়্যার আত্মীয়স্বজনদের ক্ষতবিক্ষত লাশের ওপর দিয়েই নিয়ে আসেন। খুবই ভয়াবহ একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তখন। এই বর্ণনাটি পাওয়া যায় আসহাবে রাসুলের জীবনকথা বই সহ অনেক সীরাত গ্রন্থেই__
গনিমতের মালের ভাগাভাগি
নবী মুহাম্মদ এবং তার জিহাদী সেনাবাহিনী খায়বার আক্রমণের পরে খায়বার জয় করেন এবং নারী ও শিশুদের গনিমতের মাল হিসেবে বন্দী করেন। এরপরে বন্দী নারীদের দলবেঁধে একসাথে করা হয় ভাগাভাগির জন্য। যেন গরু ছাগলের মত, যার যাকে ইচ্ছা বেছে নিবে। তখন নবীর সাহাবী দিহয়া নবীর কাছে একটি দাসী চাইতেই নবী তাকে বললেন, এদের মধ্য থেকে যাকে পছন্দ নিয়ে যাও। তিনি বেছে বেছে সবচাইতে সুন্দরী সাফিয়্যা বিনত হুয়াইকে নিলেন নিজের যৌনদাসী হিসেবে। এমন সময় এক ব্যক্তি নবী মুহাম্মদকে সাফিয়্যার রূপের কথা বলতেই, নবী দিহয়া সহ সাফিয়্যাকে ডেকে পাঠালেন। তারপর দিহয়া সাফিয়্যাসহ উপস্থিত হলে নবী সাফিয়্যাকে নিজের জন্য রেখে দিলেন, এবং দিহয়াও নবীর মনের খায়েস বুঝতে পেরে সাফিয়্যার বদলে সাতজন দাসীকে চেয়ে বসলেন। নবী সাতজন দাসীর বিনিময়ে সাফিয়্যাকে নিজের ভাগে নিলেন। তারপর ফেরার পথেই তিনি সাফিয়্যার সঙ্গে বাসর উদযাপন করেন।
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)১৭/ বিবাহপরিচ্ছেদঃ ১৪. দাসী আযাদ করে তাকে বিবাহ করা ফযীলত ৩৩৬৬।যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খায়বারের যুদ্ধে যান। বর্ণনাকারী বলেন আমরা খায়বারের কাছে অন্ধকার থাকতেই ফজরের সালাত আদায় করলাম। তারপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং আবূ তালহা (রাঃ) সাওয়ার হলেন। আমি ছিলাম আবূ তালহা (রাঃ) এর রাদীফ (তাঁর বাহনে তার পশ্চাতে উপবিষ্ট) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খায়বারের গলি দিয়ে রওনা দিলেন। এ সময় আমার হাটু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর উরুদেশ স্পর্শ করছিল এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উরু থেকে লুঙ্গী সরে যাচ্ছিল। আর আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উকর শুভ্রতা দেখছিলাম। যখন তিনি বসতীতে প্রবেশ করলেন তখন বললেন, আল্লাহু আকবার, খায়বার ধ্বংস হোক। বস্তুত আমরা যখন কোন সম্প্রদায়ের অঙ্গিনায় অবতরণ করি তখন সতর্ককৃতদের প্রভাত হয় কত মন্দা’ একথা তিনি তিনবার বলেন।বর্ণনাকারী বলেন ঐ সময় লোকজন তাদের কাজে বের হচ্ছিল। তারা বলতে লাগলো, আল্লাহর কসম! মুহাম্মাদ। বর্ণনাকারী আবদুল আযীয বলেন, আমাদের কোন কোন উস্তাদ বলেছেন, পুরা বাহিনী। বর্ণনাকারী বলেন, আমরা খায়বার জয় করলাম, এবং বন্দীদের একত্রিত করা হল। তখন দিহয়া (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ! কায়েদীদের মধ্যে থেকে আমাকে একজন দাসী প্রদান করুন। তিনি বললেনঃ যাও একজন দাসী নিয়ে নাও। তিনি সাফিয়্যা বিনত হুয়াই কে নিয়ে নিলেন। তখন এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হয়ে বলল, ইয়া নবী আল্লাহ! আপনি বনু কুরায়যা ও বনু নযীরের সর্দার হুযাইনের কন্যা সাফিয়্যাকে দিহয়াকে দিয়ে দিয়েছেন? ইনি একমাত্র আপনারই উপযুক্ত হতে পারে। তিনি বললেন, তাকে সাফিয়্যাসহ ডাক। তারপর দিহয়া (রাঃ) সাফিয়্যাসহ উপস্থিত হলেন। যখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রতি দৃষ্টিপাত করলেন, তখন তিনি দিহয়া (রাঃ) কে বললেন, তুমি সাফিয়্যা ব্যতীত কয়েদীদের মধ্য থেকে অন্য কোন দাসী নিয়ে নাও। বর্ণনাকারী বলেন তিনি সাফিয়্যাকে আযাদ করলেন এবং তাঁকে বিবাহ করলেন।
- সহীহ মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বরঃ ৩৩৬৬
- সহীহ বুখারী, তাওহীদ পাবলিকেশন্স, হাদিস নম্বরঃ ২৬৮
- সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বরঃ ৫৮৮
Safiyya bint Huyayy Biography from Wikipedia Vacca, V (1995). "Safiyya". In P. J. Bearman; Th. Bianquis; C. E. Bosworth; E. van Donzel; W. P. Heinrichs (eds.). Encyclopaedia of Islam. Vol. 8 (2nd ed.). Brill Academic Publishers. p. 817. ISBN 9004098348. ISSN 1573-3912
5 Comments
কু/কু রের পোলা তোরে আমি জ/ বাই করমু।তোর ঠিকানা বল
ReplyDeleteপারলে যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিন। শুধু শুধু মোহাম্মদি আচরণ করছেন কেন?
Deleteকিন্তু নাস্তিক/ইসলাম বিদ্ধেষীরা আমার কিছু প্রশ্নের জবাব আজও দিতে পারে নাই।
ReplyDeleteহযরত মুহম্মদ সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ৬ বছরের আয়েশা(রাঃ) কে বিয়ে করে কেন ৯ বছরে (মতো বিরোধ আছে) সহবাস করলেন, কেন????????কেন তিনি তিন বছর অপেক্ষা করলেন?
যেখানে তিনি ইচ্ছা করলে ১৩বিবিই ৯/১০বছরের হতে পারতো।কেন সেখানে, একজন ব্যতীত সবাই বিধবা,তালাকপ্রাপ্তা ছিল?????
একজন পঞ্চাষোর্ধ পৌঢ় ব্যাক্তি যদি নারীর দেহের জন্য বিয়ে করতেন তাহলে কখনোই তিন বছর অপেক্ষা করে সময় নষ্ট করতেন না।
!!!আপনাদের যুক্তিবাদী বিবেক কি বলে???
প্রাকৃতিক নিয়মে কতো বছর বয়সে মেয়েরা সেক্স করার উপযুক্ত হয়???
Because he didn't have enough money to pay "দেনমোহর" and enjoy her vagina! So he waited 3 year to collect money!
ReplyDeleteসাহস থাকলে ঠিকানা দেয় নাস্তিকের বাচ্চা, তোদের এই বাংলার মাটিতে বাঁচার কোনো অধিকার নাই।
ReplyDelete