ইশ্বরের দ্বারা বাহিকতা কারা তা লিপিবদ্ধ।

নির্বাপক অনেক কিছুই স্পর্শ করা হয় না। একটু ভাল করে তাকালে আশপাশের অবস্থা বুঝা যায়। কাজেই জ্ঞান অর্জন সব বিষয়ে প্রয়োজন তা কোনো বিষয়ে পুরো না জানলেও মৌলিক বিষয়ে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কাজেই আমরা যদি একটু ইশ্বর সম্পর্কে জানতে যাই তা হলে আমাদের কে ইশ্বরের অস্তিত্ব কোথায় তা প্রথমত জানতে হবে। এবং কারা ইশ্বরের হয়ে প্রচার চালাচ্ছে। তো তা যদি বলি তা হলে আমাদের কে দেখতে হবে। এই পৃথিবীতে ইশ্বরা কি বলতাছেন। আমরা প্রতিটি সময় একটা কথা চিন্তা করি না। যে (If god had Justice, there would be no Courts in the country. -ইশ্বরের কাছে যদি ন্যায় বিচার থাকতো) তাহলে দেশে আদালত থাকতো না। সব ইশ্বর ধারা বিচার হয়ে যেতো। কাজেই ইশ্বরের উদাহরণ যারা দিচ্ছে তাদের সুবিধারতে বিভিন্ন কুযুক্তিক দিয়ে সমাজ সর্বদা দংশ করছে। এবং সুস্থ মানুষকে বিজ্ঞান থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। নারীদেরকে জ্ঞান থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। তাদেরকে তাদের মত চলাফেলা করতে না দিয়ে, পুরুষের অদিনে নিয়ন্ত্রণ করছে। তার অনেক রকম ব্যাখা দেওয়া যায়। যেমন নারীরা প্রতিটা পরিবারের গৃহীনী। অন্যদিকে পড়ালেখা বেশ একটা করানো হয় না, যা তাদের মনুষ্যত্বকে বিকশিত করতে পারে। মেয়েদেরকে চার দেওয়ালের ভিতরে আবদ্ধ করে রাখে প্রতিটি ধার্মীক পরিবার। যেমন ইসলাম ধর্মে নারীদের বোরকা পড়া বাধ্যতামূলক এবং হিল্লা বিবাহ একটা অযুক্তিক আইন। অন্য দিকে হিন্দুদের যদি আমরা দেখি (If Saraswati had given knowledge, there would have been no school.- সরস্বতী যদি জ্ঞান দিতেন, তবে কোনও স্কুল থাকত না।) ওনি সব জ্ঞান যদি দিতেন তাহলে জ্ঞান অর্জন করার আর কি দরকার প্রতিটি মানুষ এর নৈতিক বোধ থাকতো সবাই যা চাইতো তা হতো। এই কাল্পনিক চিন্তা ধারার বৃত্তিতে সব হত। কাজেই গাধাদের মত অদ্ভুত গ্রন্থ লিখে সমাজকে সমাজের মানুষকে আশার মধ্যে ডুবানো মোটেও ভাল কাজ নয়।

Rayhan Ahmed

অন্য দিকে আমরা যদি দেখি (If prayer could cure disease, there would be no hospital.- প্রার্থনা যদি রোগ নিরাময় করতে পারে তবে কোনও হাসপাতাল থাকতো না।) মানুষ এত এত টাকা খরচ করতো না হাসপাতালে গিয়ে। সব কিছু প্রার্থনার দ্বারা সমাধান হতো। হাসপাতাল ক্ষতিপক্ষ এত এত টাকা নিতে পারতো না, সাধারণ মানুষের কাছ থেকে। অন্য দিকে আমরা যদি দেখি (If fate changed without working, then there would be no office.- যদি কাজ না করে ভাগ্য পরিবর্তীত হয়, তবে কোনও অফিস থাকতো না।) সবকিছু ভাগ্যের উপর হয়ে যেতো। গরিবদের প্রতি এত এত অবিচার হতো না। এই সবকিছুর দ্বারা আমরা নিধারণ করতে পারি। যে ধার্মীকদের অন্ধ বিশ্বাস ঠুকো দেখিয়ে দিতে চাই। সমাজে ধর্ম নামে একটা কাল্পনিক চিন্তার গল্প বলে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করছে। আসুন আমরা সমাজকে একটা কুসংস্কার মুক্ত সমাজ গড়ে তুলি।

Post a Comment

0 Comments